ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার উপায় [১০০% কার্যকর]
আমরা অনেকেই আছি যারা ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে চাই। যদি আপনিও এমনি একজন হন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলটি আমরা আলোচনা করব কিভাবে ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা যায়, আসলে কি ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করা যায় কি না, যদি আয় করা যায় তাহলে কি পরিমাণ আয় করা যায় ইত্যাদি।
মোবাইলে আয় এর কথা শুনলে আমরা অনেকেই বিশ্বাস করতে চাই না, আবার অনেকেই বিশ্বাস করি যে মোবাইল দিয়ে আয় করা সম্ভব। এর সঠিক উত্তর কি সেটি আপনার একটু পরেই জানব। তবে এই আর্টিকেলটিতে মোবাইলে আয় করার যে উপায়গুলোর কথা বলব সেই উপায়গুলো এমন নয় যে আপনি এই উপায়গুলো সম্পর্কে জানলেই আয় করতে পারবেন। এই উপায়গুলো জানার পাশপাশি আপনাকে এই বিষয়ে স্কিল অর্জন করতে হবে তাহলেই এই সকল উপায়ের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ
- জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে চেক করার নিয়ম 2023
- ওয়েবসাইট থেকে আয় করার উপায়
- পডকাস্ট/ পডকাস্টিং করে আয় করার উপায়
তাহলে আর দেরি কেন চলুন ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার উপায়ের মূল আলোচনায় আসা যাক। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে এই সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। আমি আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা, মতামত দিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি সাজিয়েছি।
Table of Contents
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা কি সম্ভব?
আপনাদের অনেকের মনে এই প্রশ্নটি হয়তো এসেছে। কেউ মনে করেন যে সম্ভব, আবার কেউ কেউ মনে করেন সম্ভব নয়। কিন্তু, ঘরে বসে ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা সম্ভব। এজন্য আপনাকে সঠিক উপায় জানতে ও শিখতে হবে। অনেকেই হয়তো বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে প্রশ্ন করেছেন বা দেখেছেন মোবাইল দিয়ে কি আয় করা যায়। আর এই প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন বা দেখেছেন মোবাইল বেছে দিয়ে আয় করতে পারবেন।
এভাবে আয় করা গেলেও এটি কিন্তু যাথাযাত কোন উত্তর নয়। মোবাইল দিয়ে আয় করা বলতে বোঝায় বা আমরা সাধারণত বুঝি – “মোবাইল দিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন কাজ করে সেই কাজের বিনিময়ে টাকা আয় করা”।
বিভিন্ন উপায়ে ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা যায়। এই সকল উপায়গুলো আমরা একটু পরেই জানব। তবে এতক্ষণে এই উত্তর পেয়ে গেছেন যে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করা যায়। তবে অবশ্যই সেই মোবাইলটি একটি স্মার্টফোন হতে হবে।
আপনাকে বলে রাখি আমি মোবাইল দিয়েই আমার টাকা ইনকামের যাত্রা শুরু করি। আর সেই টাকার পরিমাণ ছিল মাত্র ২৫ টাকা। আপনি কি কখনো মোবাইলে দিয়ে টাকা ইনকাম করেছেন? যদি করে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন কবে ও কিভাবে করেছিলেন এবং কত টাকা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করেছেন।
আমি প্রথম যখন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করি সেই অনুভুতিটা অন্যরকম ছিল। আর বর্তমানেও কম্পিউটারের পাশাপাশি মোবাইলেও কাজ করে আমি ইনকাম করে থাকি।
মোবাইল দিয়ে কি পরিমাণ টাকা আয় করা যায়
অনেকেই আছেন যারা ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা শুরু করতে চান। কিন্তু তাদের মনে একটি প্রশ্ন প্রায়শই ঘুরপাক খায়। তা হলো মোবাইল দিয়ে আমি কি পরিমাণ টাকা আয় করতে পারব। এই প্রশ্নের যথাযত কোন উত্তর নেই। আপনি কি পরিমাণ টাকা ইনকাম করবেন এটি নির্ভর করবে আপনি কি কাজ করছেন ও কিভাবে কাজ করছেন তার উপর। আপনি চাইলে মাসিক ১০০$+ ইনকাম করতে পারেন আবার এর চেয়েও কম।
আরো পড়ুনঃ
- টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে 2023
- কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়?
- টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট 2023 [সেরা ৫ টি ওয়েবসাইট ১০০% ইনকাম হবে]
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার উপায়
যেহেতু ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা সম্ভব তাহলে আর দেরী কেন চলুন এই উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক। আমি এই আর্টিকেলে যে উপায়গুলো দিব সেই উপায়গুলো ১০০% কার্যকর উপায়। আপনাকে আমি কোন মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিব না। যে এই কাজ করলেই আপনি হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি হাজার হাজার ডলার ইনকাম তখনি করতে পারবেন যখন কাজগুলো ভালোভাবে করবেন এবং স্কিল অর্জন করবেন। ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করলে অনেক অনেক উপায় পাবেন। এমনো অনেক উপায় নিয়ে আলোচনা পাবেন যার কোন ভবিষ্যত নেই। অর্থাৎ সামান্য কিছু টাকা আয় করতে পারবেন কোন স্কিল ছাড়া।
তবে আমি যে উপায়গুলোর কথা বলব সেই সকল উপায়গুলো ১০০% কাজের এবং ভবিষ্যতে গিয়ে অনেক ভালো আয় করতে পারবেন। তাহলে চলুন এখন এই উপায়গুলো জেনে নেই।
ব্লগিং/ আর্টিকেল লিখে আয়
যারা ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে চায় তাদের সবাইকেই আমি পরামর্শ দেই ব্লগিং/ আর্টিকেল লিখে আয় করার। কেননা, মোবাইল দিয়ে অন্য কোন ভারী কাজ করা না গেলেও মোবাইল দিয়ে অনেক সহজে লেখালেখি করে যায়। আর লেখালেখির মাধ্যমে আপনি নিজের একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারবেন কিংবা অন্যকে আর্টিকেল লেখার সার্ভিস দিতে পারবেন।
নিজে যদি একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে আয় করতে চান তাহলে আপনাকে গুগল এডসেন্স এর মতোন এড নেটওয়ার্কের সহায়তা নিতে হবে। আর ব্লগ সাইট তৈরি করতে না চাইলে আর্টিকেল লেখার সার্ভিস দিয়ে আয় করতে পারবেন।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার অনেক সহজ উপায় এটি। আর এটি শেখাও অনেক সহজ। ব্লগিং বা আর্টিকেল রাইটিং শেখার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের প্রকাশিত হওয়া আর্টিকেলগুলো পড়ুন। এছাড়াও ইউটিউবে এই নিয়ে অনেক টিউটোরিয়াল ভিডিও পাবেন।
ইংরেজি, বাংলা ইত্যাদি যেকোন ভাষায় আপনি ব্লগিং/ আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন। ব্লগিং/ আর্টিকেল রাইটিং করে কি পরিমাণ আয় করা যায় তার একটি আনুমানিক তালিকা নিম্নে দিয়ে দিলাম। এখান থেকে আপনি কিছুটা হলেও ধারণা পাবেন।
বিষয় | পরিমাণ | অনুমানিক আয় |
---|---|---|
নিজের ব্লগ (বাংলা) | ১০০০ পেজ ভিউ | ১০০-২০০ টাকা |
নিজের ব্লগ (ইংরেজি) | ১০০০ পেজ ভিউ | ৫০০ টাকার আশেপাশে |
আর্টিকেল রাইটিং (বাংলা) | ১০০০ শব্দ | ১০০ থেকে ৫০০ টাকা |
আর্টিকেল রাইটিং (ইংরেজি) | ১০০০ শব্দ | ৫০০ থেকে ১০০০+ টাকা |
ইউটিউবিং/ ফেসবুকিং করে আয়
ইউটিউবিং কি এটি তো আপনার জানেনই। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে মনিটাইজেশন নিয়ে সেখান থেকে টাকা আয় করাই হচ্ছে ইউটিউবিং। তেমনি বর্তমানে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে মনিটাইজেশন নিয়ে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। ইউটিউবিং এবং ফেসবুকিং দুইটিই আপনি একসাথে করতে পারেন।
ইউটিউবিং/ ফেসবুকিং আপনি আপনার হাতের স্মার্টফোন দিয়ে অনেক সহজেই করতে পারবেন। মোবাইলে ভিডিও এডিট করার জন্য অনে দারুন দারুন সকল এন্ড্রয়েড অ্যাপ রয়েছে। এদের মধ্যে অন্যতম একটি অ্যাপ হলো কাইনমাস্টার। মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য আপনি কাইনমাস্টার অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারেন।
ইউটিউবিং/ ফেসবুকিং করে ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার জন্য আপনাকে একটি নিশ নির্বাচন করতে হবে। যেমনঃ টেক, বিনোদন, নিউক, খেলাধুলা, গেমিং ইত্যাদি। এরপর আপনার পছন্দের নিশ অনুযায়ী নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে সেই ভিডিওগুলোকে আপলোড করতে হবে। আপনার ভিডিও যদি ভালো কোয়ালিটির হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই দর্শকেরা এই ভিডিওগুলো দেখবে। আর টাকা আয় করার জন্য আপনাকে মনিটাইজেশন পেতে হবে।
ইউটিউবে মনিটাইজেশন পেতে হলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইমের (সর্বশেষ ১২ মাসে) প্রয়োজন পড়বে। অপরদিকে ফেসবুকে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য ফেসবুক পেজে ১০,০০০ ফলোয়ার, ৬০০,০০০ মিনিট ভিউ সর্বশেষ ৬০ দিনে এবং সর্বনিম্ন ৫ টি একটিভ ভিডিও এর প্রয়োজন পড়বে।
ইউটিউবিং/ ফেসবুকিং করে কি পরিমাণ টাকা আয় করা সম্ভব তার একটি অনুমানিক তালিকা নিম্নে দিয়ে দিলাম।
বিষয় | পরিমাণ | অনুমানিক আয় |
---|---|---|
ইউটিউব চ্যানেল | ১০০০ ভিউ | ১০০ থেকে ৩০০ টাকা |
ফেসবুক পেজ | ১০০০ ভিউ | ৮০ থেকে ২০০ টাকা |
ভয়েস আর্টিস্ট/ ভয়েস রেকর্ড করে আয়
আপনার যদি কথা বলার সুর অনেক ভালো হয় তাহলে আপনি ভয়েস আর্টিস্ট পেশাটিকে বেছে নিতে পারেন। এই কাজ আপনি অনায়েসে আপনার হাতের স্মার্টফোনের সাহায্যে করতে পারবেন। স্মার্টফোনের যে ডিফল্ট ভয়েস রেকর্ড করার মাইক্রোফোন আছে সেই মাইক্রোফোন দিয়ে সহজেই অনেক ভালো কোয়ালিটির ভয়েস রেকর্ড করতে পারবেন। যদি আপনি আরো ভালো কোয়ালিটির ভয়েস রেকর্ড করতে চান তাহলে সেই ক্ষেত্রে আলাদা করে একটি মাইক্রোফোন লাগাতে পারেন।
বাংলা, ইংরেজি যেকোন ভাষায় আপনি ভয়েস আর্টিস্ট হিসাবে কাজ করতে পারেন। ছেলে, মেয়ে উভয়ই এই ফিল্ডে কাজ করে অনেক সহজেই টাকা আয় করতে পারবে। ভয়েস আর্টিস্ট ডিমান্ড বেশী কিন্তু তুলনামূলক ভয়েস আর্টিস্ট অনেক কম। ফাইভার এর মতোন মার্কেটপ্লেসে গিগ তৈরি করে সহজেই এই কাজে ওর্ডার পেতে পারেন। মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে না চাইলে সরাসরিও কাজ করতে পারবেন।
এই কাজের কোন রিকোয়ারমেন্ট নেই। আপনি চাইলে এখন থেকেই এই কাজ শুরু করে দিতে পারেন। তাহলে আর দেরী কেন? এখনি মার্কেটপ্লেসগুলোতে গিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে গিগ প্রকাশ করুন এবং টাকা আয় করা শুরু করে দিন।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার জন্য ভয়েস আর্টিস্ট হিসাবে করে কি পরিমাণ টাকা আয় করার যায় তার একটি অনুমানিক তালিকা নিম্নে দিয়ে দিলাম।
বিষয় | পরিমাণ | অনুমানিক আয় |
---|---|---|
নতুদের জন্য (M/ F) | ১০০ শব্দ | ৮০ থেকে ৩০০ টাকা |
পুরুষ ভয়েস (বাংলা) | ১০০ শব্দ | ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা |
পুরুষ ভয়েস (ইংরেজি) | ১০০ শব্দ | ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা |
মহিলা ভয়েস (বাংলা) | ১০০ শব্দ | ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা |
মহিলা ভয়েস (ইংরেজি) | ১০০ শব্দ | ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা |
পরামর্শ
ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ করে ফেসবুকে আমরা দেখি ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণ। আর এই সকল বিজ্ঞাপণ অনেক আকর্ষনীয় হয়ে থাকে। এমন ভাবে বিজ্ঞাপণ উপস্থাপন করা হয় যে, এই কাজগুলো করলেই যেন হাজার হাজার টাকা আয় করা যায়। আপনি যদি এমন বিজ্ঞাপণ দেখে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে পরামর্শ দিব এসব থেকে দূরে থাকার। এসব স্ক্যাম ছাড়া আর কিছুই নয়।
অনলাইনে আয় করার অনেক প্রতারণা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। সবসময় চেস্টা করবেন এসব থেকে দূরত্ব বজায় রাখার। অনলাইনের মাধ্যমে নিমেষেই টাকা আয় করা যায় না। টাকা আয় করার জন্য সঠিক কাজ শিখতে হয়। আগে সঠিক কাজ শিখুন। কাজ শেখায় সময় দিন তাহলেই আয় করতে পারবেন।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের মোবাইল অ্যাপ আছে যেগুলো ঘন্টার পর ঘন্টা আপনাদের থেকে কাজ করিয়ে নিয়ে সামান্য পরিমাণ টাকা দিয়ে থাকে। এসব থেকেও দূরে থাকার চেস্টা করবেন। সাঠিক কাজ শিখুন ও সঠিক পথে, সঠিক ভাবে আয় করুন।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
এই আর্টিকেলটি নিয়ে কিছু কমন প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর চলুন জেনে নেই।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা কি যায়?
হ্যাঁ, ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা যায়। এজন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে। এই আর্টিকেলটিতে এই সকল উপায়গুলোকে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
মোবাইলের মাধ্যমে কি পরিমাণ টাকা আয় করা যায়?
মোবাইলের মাধ্যমে কি পরিমাণ টাকা আয় করা যায় এটি নির্ভর করবে আপনি কি কাজ করছেন তার উপর। আপনি চাইলে মাসে ১০০ থেকে ৫০০ ডলার সহজেই মোবাইল দিয়ে আয় করতে পারবেন। তবে এজন্য আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার সহজ উপায়গুলো কি কি?
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার সহজ উপায়গুলো হচ্ছে – ব্লগিং করা, ভয়েস আর্টিস্ট, লাইভ সাপোর্টের কাজ, গেমিং ইত্যাদি।
উপসংহার
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার অনেক কয়েকটি দারুন দারুন উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। সময়ের সাথে উপায়গুলো আপডেট এবং আরো নতুন কিছু উপায় যুক্ত করার চেস্টা করব। আর্টিকেলে থাকা উপায়গুলোর মধ্যে আপনাকে কোন উপায়টি ভালো লেগেছে সেটি অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আর আপনি যদি আরো ভালো কোন উপায়ের কথা জানেন তাহলে সেটিও আমাদেরকে জানাতে পারেন।
ধন্যবাদ আপনাকে টিউনবিএনে ভিজিট করে আমাদের সাথে থেকে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। এই ধরনের আরো অনেক আর্টিকেল পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে।